বিশ্বের সেরা দশটি মোটরবাইক
বিশ্বের সেরা দশটি মোটরবাইক
সময়ের সাথে সাথে মোটরসাইকেলের জনপ্রতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সেই সাথে পরিবর্তন হচ্ছে গ্রাহকের চাহিদাও। বর্তমানে বেশিরভাগ তরুণ গ্রাহক হওয়ায়, তাদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে বাইকের ডিজাইন পরিবর্তন আসছে।
২০২৩ সালের সেরা ১০ টি মোটরসাইকেল
- ইয়ামাহা এফ জেড এস ভি থ্রি এবিএস এটি ইয়ামাহা ব্যান্ডের মোটরসাইকেলের যার ইঞ্জিন ১৫০ সিসি
- ইয়ামাহা আর ফিফটিন ভি থ্রি এর বাইকের ইঞ্জিন ১৫০ সিসি
- লিফান কেপিআর ১৬৫r efi
- নিউ সুজুকি জিগার
- নিউ টি ভি এস এপাচি আরটিয়ার ১৬০
- হোন্ডা এক্স-ব্লেড ১৬০ এবিএস
- বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিক্স এবিএস
- টারো জিপি ভি ফোর
ইয়ামাহা আর ফিফটিন ভি থ্রি এর বাইকের ইঞ্জিন ১৫০ সিসি
এটি yamaha ব্যান্ডের মোটরসাইকেল যার ইঞ্জিন ১৫০ সিসি। বাংলাদেশ এ বাইকের অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর এসিআই মটরস লিমিটেড। বাইকের ম্যাক্সিমাম পাওয়ার ১২.৮০ বি এইচ পি @ ৮ হাজার আরপিএম। আবার ম্যাক্সিমাম টর্ক ১২.৮০ @ ৬০০০ আরপিএম। বাইকের মূল্য ২ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা।
ইয়ামাহা আর ফিফটিন ভি থ্রি
এ ভাই কে ইঞ্জিন ১৫০ সিসি। মোটরসাইকেলটির পাওয়ার ১৯.০ বি এইচ টি এবং টর্ক ১৪.৭০ নিউটন মিটার। বাইকের মূল্য ৪ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা। মাইলেজ ৪০ কে এম পি এল। বাইকের ডুয়েল চ্যানেল এবিএস আছে।
লিফান কেপিআর ১৬৫r efi
লিফান কেপিআর ১৬৫r efi মোটরসাইকেলের মূল্য ২ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা। এ বাইকের ইঞ্জিন ১৬০ সিসি। মোটরসাইকেলে আছে সিবিএস ট্র্যাকিং সিস্টেম। মোটরসাইকেলের মাইলেজ ৪০ কে এম পি এল। পাওয়ার ১৭ বিএইচপি ১৭ নিউটন মিটারের টর্ক সরবরাহ করে। বাইকে আছে টিউবলেস টায়ার।
নিউ সুজুকি জিগার
এ বাইকের ইঞ্জিন ১৫০সিসি। এই মোটরসাইকেলে আছে ডাবল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম। এই বাইকের মূল্য ২ লক্ষ ৩৬ হাজার ৯৫০ টাকা। এই বাইকে এ বি এস আছে। মাইলে ৪০ কে এম পি এল। এ বাইকের ওজন ১৩৬ কেজি। বাইকের ম্যাক্সিমাম পাওয়ার ১৪.৬০ বি এইচপি @ ৮০০০ rpm এবং ম্যাক্সিমাম টর্ক ১৪.০০ @ ৬০০০ আরপিএম। সাথে আছে ওয়েট মাল্টিপ্লেটেড ক্লাস।
নিউ টি ভি এস এপাচি আরটিয়ার ১৬০
এ বাইকের ১৬০ সিসি ইঞ্জিন আছে যা ৪ স্ট্রোক বিশিষ্ট। ম্যাক্সিমাম পাওয়ার ১৬.৬০ বি এইচ পি @ ৮০০০ আরপিএম। এ মোটরসাইকেলের ১৪.৮০ নিউটন মিটার @ ৬৫০০ আরপিএম। বাইকটিতে কি এবং ইলেক্ট্রনিক দুই ধরনের স্টার্ট এর ব্যবস্থা আছে। ট্রান্সমিশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকে কারভোরেটর ফুয়েল সাপ্লাই সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটির মূল্য এক লক্ষ সত্য নব্বই হাজার ৯৯৯ টাকা।
হোন্ডা এক্স-ব্লেড ১৬০ এবিএস
হোন্ডা এক্স-ব্লেড বাইকটির মূল্য ২ লক্ষ ১৬ হাজার ৫০০ টাকা। বাইকের ব্রেকিং সিস্টেম সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস। বাইকের ইঞ্জিন ১৬০ সিসি যেখানে ৪ স্ট্রোক সিঙ্গেল সিলিন্ডার ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকের ম্যাক্সিমাম পাওয়ার ১৩.৯০ বি এইচ পি @ ৮৫০০ আর পি এম। আর ১৩.৯০ নিউটন মিটার @ ৬০০০ আরপিএম। এছাড়াও বাইকটিতে আছে কারুরেটর ফুয়েল সাপ্লাই। কে কিক এবং ইলেকট্রনিক দুই ধরনের স্টার্ট সিস্টেমই ব্যবহার করা হয়েছে।
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিক্স এবিএস
বাজাজ পালসার বাইকের 150 সিসি ইঞ্জিন আছে। সাথে আছে টুইন ডিক্স এবিএস। বাইকের ম্যাক্সিমাম পাওয়ার ১৩.৮০ বিএইচপি @ ৮০০০ আরপিএম। আর ম্যাক্সিমাম টর্ক ১৩.৪০ নিউটন মিটার @ ৬০০০ আরপিএম। বাইকে কার্বোরেটর ফুয়েল সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। মাইলেজ 40kmpl। বাইকের মূল্য ২ লক্ষ ৬ হাজার ৫০০ টাকা। বাইকের সর্বোচ্চ গতি ১২০ কে এম পি এইচ।
টারো জিপি ভি ফোর
তারো জিপি v4 বাইকে আছে ১৬০ সিসি ইঞ্জিন। এ মোটরসাইকেলের ম্যাক্সিমাম পাওয়ার ১৯.৮১ বিএসপি এবং ম্যাক্সিমাম টর্ক ১৮.০০ নিউটন মিটার। এ বাইকের মাইলেজ ৩৫ কে এম পি এল। বাইকে আছে ডুয়েল চ্যানেল এবিএস। বাইকে ব্যবহার করা হয়েছে টিউবলেস টায়ার। বাইকের মূল্য ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা।
হন্ডা ড্রিম ১১০
হোন্ডা ড্রিম ১১০ একটি কম্পিউটার বাইক। বাইকটিতে রয়েছে চার স্ট্রোক বিশিষ্ট এয়ারকুল্ট সিঙ্গেল সিলিন্ডার বিএস-ফোর ইঞ্জিন। বাইকটি ৭৫০০ আরপিএম-এ ৮. ২৪৭ বিএইচপি ম্যাক্স পাওয়ার এবং ৫৫০০ আরপিএম-এ ৯ দশমিক ০৯ নিউটন মিটার ম্যাক্স টর্ক উৎপন্ন করতে সক্ষম। বাইকের দাম ১ লাখ ৪ হাজার টাকা
উপসংহার
উপরোক্ত আলোচনায় বাংলাদেশের অনেক রকমের বাইকের মধ্যে দশটি বাইক আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং বলা যায় সময়ের সাথে সাথে তাল মিলিয়ে বাইকের চাহিদাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url