আমের আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষণের উপায়

আম অনেকদিন সংরক্ষণ করে রাখার উপায় আমের আচার আগামী আম মৌসুম পর্যন্ত তাজা রাখতে, আপনি সেগুলো ছোট যারে ভরে ফ্রিজে রাখতে পারেন। 

এইভাবে, আপনি একটি ছোট বয়াম খুলবেন যা অনেক আদ্রতা শোষণ করার আগেই নিঃশেষ হয়ে যায় এবং অন্যান্য যার গুলি আদ্রতার সংস্পর্শে না আসায় দীর্ঘদিন সময়ের জন্য তাজা থাকে।

উত্তর ভারতে আসার তৈরির জন্য সর্বোত্তম আম হল রাম কিলা, গোলা এবং নিলাম। সেগুলি যখন পাকা হয় না তখন প্রক্রিয়াজাত করা হয় এবং যখন আপনি সেগুলোকে সেফে শক্ত অনুভব করেন।

অনেক সময় সঠিকভাবে প্যাক করা হলেও আচার নষ্ট হয়ে যায়। আর এর কারণ হলো একটি স্যাঁতস্যাঁতে বা আদ্র জায়গায় আসার সংরক্ষণ করা হয়। এটি আচারের সাধ পরিবর্তন করতে পারে। সেল্ফ লাইফ বাড়ানোর জন্য একটি শুকনো জাগায় আচারের বয়ান সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।

লবণ ও তেল। আমের আচার তৈরিতে সাধারণত যেসব প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয় তাহলে লবণ এবং তেল। আমরা আচার সংরক্ষণের জন্য লবণ এবং তেল ব্যবহার করে কারণ ছত্রাক থেকে রক্ষা পেতে।

সাজ সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হতে তিন থেকে চার দিন সময় লাগে। তিক্ত সাধ শুধুমাত্র পুরনো আষাঢ়ের মসলা বা অনেক বেশি মেথি বীজ যোগ করে আসতে পারে। আপনার যদি তেতো আচার থাকে তবে পরিবেশন করার সময় কিছুটা তাজা লেবুর রস যোগ করতে পারেন। এতে, আমের আচারের তেতো ভাব দূর হবে।

ভিনেগার লবণ কঠোরতা ভারসাম্য বজায় রাখতে কাজ করে। আপনি এটিতে ঘরে তৈরি আখের ভিনেগার যোগ করে অতিরিক্ত লবণের ভারসাম্য বজায় রাখতে পারেন। কিছু আচারের জন্য, আপনি লেবুর রস যোগ করে বর্ধিত লবনের পরিমাণ সমান করতে পারেন। কারণ লেবুর রস টক এবং যে কোন খাবারে টক কিছু মেশালে অতিরিক্ত লবণাক্ততা কমে যায়।

যদি তারা একটি অফ-ফুটিং বা টক গন্ধ ছেরে দেয়, তবে সেগুলি বর্জন করাই ভালো। উপরন্ত, আপনি যদি ছাচের কোন লক্ষণ খুঁজে পান, তাহলে বিদায় বলার সময় এসেছে। স্পন্দনশীল গোলাপী থেকে বাদামী বা স্লাইম এর মত টেক্সচারের রঙের পরিবর্তনও নষ্ট হওয়ার সূচক।

আচার হলো লবণ, এসিড বা অ্যালকোহল যুক্ত দ্রবণে খাবার ভিজিয়ে রাখার প্রক্রিয়া। এটি ফল, সবজি, মাংস, সামুদ্রিক খাবার এবং ডিম সহ বেশিরভাগ খাবারের সাথে ব্যবহার করা যেতে পারে।